বছর তিনেক ধরে বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছে কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক। সেসময় তারা দুবার বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। বিডা বিষয়টি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) জানালে শুরুর দিকে স্টারলিংকের প্রতি বিটিআরসির অনাগ্রহ ছিল।
২০২৩ সালে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড স্টারলিংকের প্রযুক্তি পরীক্ষার জন্য বিটিআরসির অনুমোদন নেয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ওই বছরের জুলাই মাসে বাংলাদেশে আসে স্টারলিংকের কিছু প্রযুক্তি।
দেশে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা পেতে প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার বাবদ গ্রাহক পর্যায়ে খরচ করতে হবে ৫৯৯ ডলার বা ৬৫ হাজার ৯৫৯ টাকা। প্রতি মাসে ফি দিতে হবে ১২০ ডলার বা ১৩ হাজার ২১৩ টাকা।
অন্যদিকে দেশে ৫ এমবিপিএস গতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের জন্য ৫০০ ডলার খরচ করতে হয়। মোবাইলে ৩০ গিগাবাইট ইন্টারনেট কিনতে খরচ করতে হয় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
তবে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরু হলে দেশের টেলিকম কম্পানি ও ক্যাবল ইন্টারনেট সরবরাহকারী কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশীয় উদ্যোক্তারা।
;
Report Print
About Author
0 Response to "Starlink ইন্টারনেটের দাম কত হতে পারে বাংলাদেশে"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন